র্দীঘ রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্ব দিয়েছেন অনেক আন্দোলনের।তাঁর দৃপ্ত কণ্ঠস্বর উদ্বেলিত করেছে আন্দোলনের স্রোতকে। সেইসব দিনগুলো আজ ইতিহাসের পাতায় অবিস্মরণীয়ভাবে জায়গা করে নিয়েছে। তেমনি,
৬ মে ১৯৫২:
আওয়ামীলীগ কর্মী ও অন্যান্য রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি প্রদান সর্ম্পকিত ইস্যু নিয়ে প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া, পিটিআই-এর ঢাকার ম্যানেজার পিএম বাবুকে একটি চিঠি দিলেন পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ মুজিব। চিঠিটি জব্দ করে রমনা থানা।
৬ মে ১৯৬৪:
ঠাকুরগাঁও ফুটবল মাঠে অনুষ্ঠিত এক বিরাট জনসভায় শেখ মুজিব বলেন- আইয়ুব খান আনুগত্যহীনতার পরিচয় দিয়েছেন। তার ওপর দেশের মানুষের প্রতিরক্ষার দায়িত্ব অর্পণ করা হয়েছিল; কিন্তু তিনি উক্ত ক্ষমতার অপব্যবহার করে শাসনতন্ত্র লঙ্ঘন করেছেন এবং নিজেই ক্ষমতা কুক্ষিগত করেছেন।
৬ মে ১৯৬৬:
পাকিস্তান দন্ডবিধির ১৫৩-৪ ধারা, জন নিরাপত্তা অর্ডিন্যান্সের ৭(৩) ধারা এবং পাকিস্তান রক্ষা বিধির ৪৭(৫) ধারায় আনীত মামলায় সিলেট মহাকুমা হাকিমের এজলাসে হাজির হন শেখ মুজিব। মামলাসমূহ স্থানান্তরিত হলো প্রথম শ্রেনীর ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে। শুনানির দিন ধার্য হয় ১৩ ও ১৪ জুন।
৬ মে ১৯৭২:
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ডাকসুর আজীবন সদস্য হিসেবে বরণ করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু বলেন- বাংলাদেশে সাম্রাজ্যবাদীদের আর দাবা খেলতে দেয়া হবে না।
র্দীঘ রাজনৈতিক জীবনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেতৃত্ব দিয়েছেন অনেক আন্দোলনের।তাঁর দৃপ্ত কণ্ঠস্বর উদ্বেলিত করেছে আন্দোলনের স্রোতকে। সেইসব দিনগুলো আজ ইতিহাসের পাতায় অবিস্মরণীয়ভাবে জায়গা করে নিয়েছ...