‘৭ই মার্চের ভাষণ বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূল দলিল’


‘৭ই মার্চের ভাষণ আসলে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূল দলিল।‘_নেলসন ম্যান্ডেলা

(বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিশ্ববিবেকের বিচারে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ)

সারা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক, সমরনায়ক, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ, সমাজতত্ত্ববিদ, রাজনীতি বিশ্লেষকগণ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ বিচার-বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ণ ৭ই মার্চ, ১৯৭১ সাল হতেই করে চলেছেন, এখনো করছেন; আগামী দিনগুলোতেও এ ভাষণ নিয়ে আরো অনেক গবেষণা হবে বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। এমনকি কবি, সাহিত্যিক, শিল্পীদেরও অনেক অমর সৃষ্টি হয়েছে, এ ভাষণের মহিমা ভিত্তি করে। বর্তমান প্রজন্মকে জাতির পিতা সম্পর্কে গভীরভাবে জানতে অনুসন্ধিৎসু হতে আগ্রহী করে তুলতে তরুণদের প্রতি আবেদন জানানোর লক্ষ্য নিয়ে এ নিবন্ধে একটু আলোকপাতের চেষ্টা।

১লা মার্চ ১৯৭১ হতেই ক্ষমতাবান সরকারসমূহ ও বিশ্ব-সমপ্রদায়ের নজর ছিলো ঢাকায়:

বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি সে সময় এমন ছিল যে, কোনো কোনো বিদেশি পত্রিকাও তখন জানিয়েছিল, ৭ই মার্চ শেখ মুজিব হয়তো পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণা করবেন।

১৯৭১ সালের ৫ই মার্চ লন্ডনের ‘দ্য গার্ডিয়ান’, ‘সানডে টাইমস, ‘দি অবজারভার’ এবং ৬ই মার্চ ‘ডেইলি টেলিগ্রাফ’ পত্রিকায় ৭ই মার্চে স্বাধীনতা ঘোষণার পূর্বাভাস দেয়া হয়। ৬ই মার্চ ’৭১ লন্ডনের ‘ডেইলি টেলিগ্রাফ’ পত্রিকায় ছাপা হয় “শেখ মুজিবুর রহমান আগামীকাল (৭ মার্চ) পূর্ব পাকিস্তানের একতরফা স্বাধীনতা ঘোষণা করতে পারেন।”

বিশ্বের খ্যাতিমান গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা ঢাকায়:

বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ বিশ্বের ক্ষমতাবান সরকারসমূহ ও বিশ্ব-সম্প্রদায় গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছিল। সকল আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম প্রতিনিধিরা ঢাকায় উপস্থিত থেকে ভাষণের বিবরণ প্রদান করেছেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিলো ‘নিউজউইক’ সাময়িকীর বিখ্যাত রিপোর্ট, যেখানে বঙ্গবন্ধুকে উল্লেখ করা হয়েছিল ‘পোয়েট অব পলিটিক্স’ (রাজনীতির কবি) হিসেবে। বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ভাষণ শুধুমাত্র বাংলাদেশের মানুষের কাছেই নয়; বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিশ্বের বিভিন্ন প্রভাবশালী গণমাধ্যমেও এ ভাষণকে একটি যুগান্তকারী দিকনির্দেশনামূলক ভাষণ হিসাবে মূল্যায়ণ করা হয়েছে।

বিশ্ব নেতৃবৃন্দের মূল্যায়ণে বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ভাষণ:

সারা বিশ্বের রাষ্ট্রনায়ক, সমরনায়ক, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ, সমাজতত্ত্ববিদ, রাজনীতি বিশ্লেষকগণ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণ বিচার-বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ণ ৭ই মার্চ, ১৯৭১ সাল হতেই করে চলেছেন, এখনো করছেন, এবং আগামী দিনেও করবেন। এমনকি কবি, সাহিত্যিক, শিল্পীদেরও অনেক অমর সৃষ্টি হয়েছে, এ ভাষণের মহিমাকে ভিত্তি করে। যদিও দু:খের সাথে বলতে হয়, আমরা বাঙ্গালীরাই এ ক্ষেত্রে পিছিয়ে। বিশ্বনেতৃবৃন্দের এই ধরণের কিছু বক্তব্য ও বিশ্লেষণ এখানে তুলে ধরা হলো:

(১) সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অবিসংবাদিত নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা বলেছেন, ‘৭ই মার্চের ভাষণ আসলে বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূল দলিল।’ (নোট: দীর্ঘদিন লড়াই, সংগ্রাম ও ২৭বছর কারাভোগের মাধ্যমে কৃষ্ণাঙ্গদের ভোটাধিকার আদায় করে দক্ষিণ আফ্রিকার নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট, সুদীর্ঘকাল দক্ষিন আফ্রিকায় বর্ণবাদের অবসান ঘটিয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠাকারি এবং শান্তিতে নোবেল বিজয়ী)।

(২) কিউবার মহান বিপ্লবের অবিসংবাদিত নেতা ফিদেল ক্যাস্ট্রো বলেছেন, ‘৭ই মার্চের শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ শুধুমাত্র ভাষণ নয়, এটি একটি অনন্য রণকৌশলের দলিল।’

(৩) যুগোস্লাভিয়ার প্রেসিডেন্ট যোশেফ মার্শাল টিটো বলেছেন, ‘৭ই মার্চের ভাষণের তাৎপর্যপূর্ণ দিক হলো, এই ভাষণের মাধ্যমে শেখ মুজিব প্রমাণ করেছেন পূর্ব পাকিস্তানে পাকিস্তানীদের কোন রকম বৈধতা নেই। পূর্ব পাকিস্তান আসলে বাংলাদেশ।’

(৪) গ্রেট বৃটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হীথ বলেছেন, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে যতদিন পরাধীনতা থেকে মুক্তির জন্য সংগ্রাম থাকবে, ততদিন শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণটি মুক্তিকামী মানুষের মনে চির জাগরুক থাকবে। এ ভাষণ শুধু বাংলাদেশের মানুষের জন্য নয়, সারা বিশ্বের মুক্তিকামী মানুষের অনুপ্রেরণা।’

(৫) পশ্চিমবঙ্গের প্রয়াত সিপিএম নেতা ও সাবেক মূখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু বলেছেন, ‘৭ই মার্চের ভাষণ একটি অনন্য দলিল। এতে একদিকে আছে মুক্তির প্রেরণা। অন্যদিকে আছে স্বাধীনতার পরবর্তী কর্ম-পরিকল্পনা।’

(৬) রেসকোর্স ময়দানের সেই ঐতিহাসিক ভাষণের পরপরই ঢাকাস্থ মার্কিন কনসাল জেনারেল আর্চার ব্লাড লিখেছেন,‍ “রোববার ৭ই মার্চ প্রদত্ত মুজিবের ভাষণে তিনি যা বলেছিলেন, তার চেয়ে লক্ষণীয় হলো তিনি কি বলেননি। কেউ কেউ আশঙ্কা করছিলেন, আবার কেউ কেউ আশা করেছিলেন যে, তিনি বাংলাদেশকে সরাসরি স্বাধীন ঘোষণা করবেন। এর বদলে বাঙালির মুক্তি ও স্বাধীনতার লক্ষ্যে শান্তিপূর্ণ অসহযোগ আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান তিনি জানালেন।” আর্চার ব্লাড ঢাকায় অবস্থান করে পরিস্থিতির গুরুত্ব ও বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মর্মার্থ ও তাৎপর্য গভীরভাবে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন।

বিশ্ব বিবেকের বিচারে মুজিবের ভাষণ ছিলো ভৌগলিক স্বাধীনতার পাশাপাশি মানুষের মুক্তির দলিলও:

(১) ১৯৭৪ সালে শান্তিতে নোবেল বিজয়ী শন ভ্যাকব্রাইড বলেছেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান বুঝতে পেরেছিলেন, কেবল ভৌগলিক স্বাধীনতাই যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন মানুষের মুক্তি ও বেঁচে থাকার স্বাধীনতা। সাম্য ও সম্পদের বৈষম্য দূর করাই স্বাধীনতার সমার্থক। আর এ সত্যের প্রকাশ ঘটে ৭ই মার্চের ভাষণে।’

(২) অর্থনীতিতে নোবেল বিজয়ী অমর্ত্য সেন বলেছেন, ‘তিনি ছিলেন মানব জাতির পথ প্রদর্শক।…তাঁর সাবলীল চিন্তাধারার সঠিক মূল্য শুধু বাংলাদেশ নয়, সমস্ত পৃথিবীও স্বীকার করবে।’

(৩) নিউজ উইক, পত্রিকার নিবন্ধ ‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‍‘‌দ্য পয়েট অব পলিটিক্স’ এ বলা হয়েছে, ৭ই মার্চের ভাষণ কেবল একটি ভাষণ নয়, একটি অনন্য কবিতা। এই কবিতার মাধ্যমে তিনি ‘রাজনীতির কবি হিসেবে স্বীকৃতি পান।’

(৪) ১৯৭১ সালে দ্যা ওয়াশিংটন পোস্টের এক ভাষ্যে বলা হয়, ‘শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণই হলো বাংলাদেশের স্বাধীনতার মৌলিক ঘোষণা। পরবর্তীতে স্বাধীনতা যুদ্ধ হয়েছে ঐ ভাষণেরই আলোকে।’

(৫) বিবিসি-১৯৭১এই মন্তব্য করেছে, ‘পৃথিবীর ইতিহাসে জন আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গ ভাষণের সঙ্গে তুলণীয় এই ভাষণটি। যেখানে তিনি একাধারে বিপ্লবী ও রাষ্ট্রনায়ক।’

(৬ রয়টার্স এর বিশ্বখ্যাত প্রতিনিধি ১৯৭১এ মন্তব্য করেছেন-“বিশ্বের ইতিহাসে এ রকম আর একটি পরিকল্পিত এবং বিন্যস্ত ভাষণ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যেখানে একই সংগে বিপ্লবের রূপরেখা দেয়া হয়েছে এবং সাথে সাথে দেশ পরিচালনার দিকনির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।’

(৭) ১৯৭১ সালেই এএফপি বলেছে, ‘৭ই মার্চের ভাষণের মধ্যদিয়ে শেখ মুজিব আসলে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তিনি বাঙালিদের যুদ্ধের নির্দেশনাও দিয়ে যান। ঐ দিনই আসলে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।’

(৮) ১৯৭২ সালে আনন্দবাজার পত্রিকার এক নিবন্ধে বলা হয়, ‘উত্তাল জনস্রোতের মাঝে, এ রকম একটি ভারসাম্যপূর্ণ, দিকনির্দেশনামূলক ভাষণই শেখ মুজিবকে অনন্য এক ভাবমূর্তি দিয়েছে। দিয়েছে অনন্য মহান নেতার মর্যাদা।’

(৯) ১৯৯৭ সালে টাইম ম্যাগাজিনে বলা হয়েছে, ‘শেখ মুজিব ৭ই মার্চের ভাষণের মাধ্যমেই আসলে বাংলাদেশর স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। ঐ ভাষণে গেরিলা যুদ্ধের কৌশলও ছিল।’

শেখ মুজিবের ৭ই মার্চের ভাষণের সাম্প্রতিক মূল্যায়ণ- বিশ্বের সেরা ভাষণগুলির অন্যতম:

গত সাড়ে চার দশক যাবত বিশ্বের বিভিন্ন শক্তিশালী গণমাধ্যম, গবেষণা প্রতিষ্ঠান, রাজনীতি গবেষক, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, ইতিহাসবিদ বাঙ্গালী জাতির পিতা ও অবিসংবাদিত নেতা, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ‘৭ই মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ’কে বিশ্বের অন্যতম ভাষণ হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। এর কয়েকটি এখানে উল্লেখ করা হলো:

(১) রাজনীতি বিষয়ক গবেষক মাহবুবুল আলম (‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রাজনীতি ও জীবনধারা’ নামক প্রায় সাত শত পৃষ্ঠার একটি গবেষণা গ্রন্থের রচয়িতা-যে বইটি ২০১৩ সালে অমর একুশের গ্রন্থমেলায় ‘জনতা পাবলিকেশনস’ থেকে প্রকাশিত), তাঁর ৭ই মার্চ ২০১৫ সালে প্রকাশিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণের সংক্ষিপ্ত বিশ্লেষণ’ নিবন্ধে উল্লেখ করেছেন, “বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এ প্রাজ্ঞ ও কৌশলী ভাষণ পৃথিবীর অনেক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গে প্রদত্ত ভাষণের চেয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ই মার্চের ভাষণকে তুলনা করে বলেছেন, আব্রাহাম লিংকনের প্রদত্ত ভাষণটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত ও লিখিত ভাষণ, প্রকৃতপক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণটি ছিল তাৎক্ষণিক এবং অলিখিত। সে হিসাবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণটি আব্রাহাম লিংকনের ভাষণটিকেও ছাপিয়ে গেছে। তাই এই ভাষণটি যুগোত্তীর্ণ। যুগে যুগে এ ভাষণ নিপীড়ত, লাঞ্ছিত স্বাধীনতাকামী মানুষের প্রেরণা ও উদ্দীপনা হিসাবে কাজ করবে। এই কারণেই বঙ্গবন্ধুর এ ঐতিহাসিক ভাষণটি সারা বিশ্বের সমসাময়িক রাজনৈতিক বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, রাজনীতির ছাত্র ও রাজনৈতিক গবেষকদের দ্বারা প্রশংসিত।“ (নোট: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকনের গেটিসবার্গে প্রদত্ত ভাষণ-The Getsburg Address-১৯৭৭-৭৮ সালে বাংলাদেশের সকল শিক্ষাবোর্ডে ইংরেজী বিষয়ে নবম ও দশম শ্রেণীতে তথা ১৯৭৯ এর এসএসসি তে পাঠ্য ছিলো)।

(২) ২০১৭ সালের ৭ই মার্চ প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ প্রেস ডট কম’ অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত ‘বিশ্বের সেরা ভাষণের তালিকায় ৭ই মার্চের ভাষণ’ শিরোনামের এক সংবাদ এ লেখা হয়েছে, “বিশ্বজুড়ে সেরা ভাষণগুলো তালিকায় রয়েছে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ। খ্রিস্টপূর্ব ৪৩১ সাল থেকে ১৯৮৭ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত সেরা ভাষণ নিয়ে ২২৩ পৃষ্ঠার একটি বইয়ে স্থান পেয়েছে এই ভাষণ। ইংরেজিতে অনুদিত ‘উই শ্যাল ফাইট অন দ্য বিচেস- দ্য স্পিচেস দ্যাট ইন্সপায়ার্ড হিস্টরি’ নামের এই বইটি সংকলন করেছেন জ্যাকব এফ. ফিল্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী স্যার উইনস্টন চার্চিলের ভাষণ দিয়ে শুরু করা সংকলনের শেষ ভাষণটি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগ্যানের। বইটির ২০১ পৃষ্ঠায় ‘দ্য স্ট্রাগল দিস টাইম ইজ দ্য স্ট্রাগল ফর ইন্ডিপেন্ডেন্স’ শিরোনামে স্থান পেয়েছে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ। ২০১৪ সালে যুক্তরাজ্য থেকে বইটি প্রকাশিত হয়।“

লেখক: মো: মাহমুদ হাসান, (ভূতপূর্ব কলেজ অধ্যক্ষ ও সমাজ গবেষক), ঢাকা

SUMMARY

2207-1.jpg